পেটের মেদ কে বলুন টা টা
নমস্কার বন্ধুরা,সবাই কেমন আছো?
আজকে একটু অন্য টাইপের পোষ্ট দিলাম,আমাদের বাঙ্গালিদের খাবারে পুষ্টির তুলনায় ক্ষতি-ই বেশি থাকে বিশেষ করে তেলে ভাজা খাবারের জন্য।।
আর এইসব খাবারের ফলে আমাদের পেটে ও কোমরে অতি পরিমানে চর্বি যমতে থাকে একসময় সে ভূরি আঁকারে পরিণত হয়,আর এই কারনেই আজকের পোষ্ট-টা একটু অনয ধরনের।
প্রথমে অনেকেই মেদ-হীন জীবন কাঁটায় পরে আসে এই তুফানি আর যার ফলে আমদের সমস্ত স্টাইল জীবন থেকে মুছে যায়,তাই সবাইকে অনুরধ করে বলছি পোষ্ট-টা পুরোপুরি পড়ার জন্য।
ঃনিচের নিয়মগুলি অনুসরণ করলে আশা করছি মেদ-হীন জীবন কাঁটাতে পারবেঃ
(১)প্রথমঃ- পেটের মেদ কমানোয় প্রথম ভূমিকা পালন করে ব্যায়ম।হ্যাঁ ব্যায়াম করে পেটের মেদ কমানো যায় কিন্তু শুধু পেটের ব্যায়াম করলেই হবে না করতে হবে আর ব্যায়াম যেমনঃ পুশ-আপ,সাতার,দড়ি লাফ।মনে রাখতে হবে প্রতিদিন ৪০০ থকে ৫০০ ক্যালোরি ক্ষয় করতে হবে।।
(২)দ্বিতিয়ঃ- পেটের মেদ কমানোর জন্য খাবার থেকে চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট বাদ দিতে হবে।প্রতিদিন একটা করে ফল খেতে হবে বিশেষ করে টক ফল গুলি।আর খাবার খাওয়ার আগে চেক করতে হবে,খাবারে নুনের পরিমান কম হতে হবে এবং মাছ,মুরগীর মাংস,শাকসবজি খেতে হবে।।
(৩)তৃতীয়ঃ- ঘুম থেকে উঠে চা-এর বদলে এক গ্লাস গরম লেবুর জল পান করতে হবে এবং লক্ষ রাখতে হবে জলে লেবুর পরিমান বেশিই থাকে।পেটের মেদ কমানোর জন্য জলের একটা বড়ো ভূমিকা আছে তাই দিনে প্রচুর পরিমানে জল পান করতে হবে।।
(৪)চথুর্থঃ- পুশ-আপ ব্যায়াম এর অভ্যাস করতে হবে কারন পেটের পেশি অর্থাৎ অ্যাবডোমিনাল পেশির ব্যায়াম করতে হবে,সপ্তাহে মিনিমান ৩ বার।
(৫)পঞ্চমঃ- মশলা খাবারে ব্যাবহার করতে হবে দারচিনি,আদা গোলমরিচ।এইসব মশলা পেটের মেদ কমাতে দারুন সাহার্জ্য করে থাকে।খাবারে কাঁচালঙ্কা ব্যাবহার করতে হবে আর যদি কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়া যায় তাহলে শুধু পেটের চর্বি নয় আরো নানান রোগ থেকে মুক্ত পাবে,যেমনঃ সর্দি-কাশি।।
Bye Bye |
0 Komentar